জনস্বাস্থ্য, চিকিৎসা ও মেডিক্যাল শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্বাস্থ্য সংস্কার প্রস্তাব প্রণয়ন করা হচ্ছে। কমিশনের প্রতিবেদন আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি জমা দেওয়ার কথা থাকলেও সদস্যদের মধ্যে ঐকমত্য না হওয়ায় নির্ধারিত সময়ে তা সম্ভব হচ্ছে না। কমিশনের প্রধান, জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান, জানিয়েছেন যে এ বিষয়ে সরকারের কাছে আরও সময় চাওয়া হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের একাধিক সদস্য ‘আজকের নিউজ ২৪’-কে জানিয়েছেন যে এখন পর্যন্ত ১০টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। এই বিষয়গুলো হলো:
জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খান ‘আজকের নিউজ ২৪’-কে বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবায় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান থেকে চিকিৎসকদের কমিশন গ্রহণ অনৈতিক ও অবৈধ। কমিশন বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হবে, যা রোগীদের চিকিৎসা ব্যয় কমাতে সহায়ক হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কমিশনের কাজ হলো সরকারকে নীতিমালা প্রণয়নে পরামর্শ দেওয়া। বিভিন্ন মতবিনিময় সভা থেকে প্রাপ্ত পরামর্শের ভিত্তিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন তৈরি করা হবে।’
কমিশনের সদস্যরা জানিয়েছেন, জনগণের চাওয়া-পাওয়া বিবেচনায় নিয়েই সংস্কার প্রস্তাব প্রস্তুতের কাজ চলছে। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহ বা আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হতে পারে।