July 17, 2025, 12:55 pm
শিরোনামঃ
নিরাপত্তার প্রয়োজনেই আমার বৈধ লাইসেন্সকৃত অস্ত্র রয়েছে: আসিফ মাহমুদ এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শাটডাউনসহ সব কর্মসূচি স্থগিত খিলক্ষেতের পূজামণ্ডপ: আইনগত উচ্ছেদ প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির কী আলাপ হলো, পরিষ্কার করার আহ্বান সালাহউদ্দিনের ৩৬ জুলাই উদযাপন করবে বিএনপি: ৫৮ সদস্যের কমিটি গঠন লন্ডনে বিএনপির বৈঠকের পর কী ভাবছেন অন্যান্য দল মোহাম্মদ আমিনুল হক দীপু শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের কেন্দ্রীয় সহ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মনোনীত পুলিশে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, যুবদল নেতা গ্রেপ্তার আওয়ামী রাজনীতির মৃত্যু ঢাকায়, দাফন হয়েছে দিল্লীতে : সালাহউদ্দিন ইসরায়েলের বিচার ও গণহত্যা বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন

Reporter Name
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। ছয় মাস মেয়াদি এই কমিশন আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এই কমিশন গঠনের ঘোষণা দিয়েছে।

কমিশনের সহ-সভাপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।

কমিশনের কার্যপরিধি অনুযায়ী, এটি আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচারবিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান এবং দুর্নীতি দমন সংক্রান্ত সংস্কার বিষয়ে গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ পর্যালোচনা করবে। এর মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করা হবে।

কমিশনের মেয়াদ হবে ছয় মাস, যা কার্যক্রম শুরুর তারিখ থেকে গণনা করা হবে। প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয় এই কমিশনকে প্রশাসনিক সহায়তা প্রদান করবে।

এর আগে, বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ প্রদানকালে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেছিলেন, নতুন এই কমিশনের প্রধান কাজ হবে নির্বাচন আয়োজনের জন্য জরুরি সিদ্ধান্তগুলো দ্রুততার সঙ্গে ঐকমত্যে আনা এবং সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন পরিচালনার উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করা। কমিশন রাজনৈতিক দলসহ সব পক্ষের মতামত নিয়ে যেসব বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হবে, সেগুলো চিহ্নিত করবে এবং বাস্তবায়নের জন্য সুপারিশ করবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page