September 9, 2024, 4:15 pm
শিরোনামঃ
জাতীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সংস্থার ৬১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও আলোচনা সভা রাজশাহীতে বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর: লিটন-বাদশাসহ আসামি ৬৩১ দ্রুত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করুন: মির্জা ফখরুল  সিনেমায় অভিনয়ের প্রস্তাব ফেরালেন আলোচিত সেই উপস্থাপিকা ড. ইউনূসকে এরদোগানের ফোন সেন্টমার্টিন, কুয়াকাটা এবং সুন্দরবনকে জরুরি ভিত্তিতে প্লাস্টিক ও পলিথিনমুক্ত করার উদ্যোগ নেয়া হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান হাতিরঝিলে নারী সাংবাদিকের লাশ উদ্ধারে যা বললেন জয় প্রত্যাহার করা হলো জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন বিএনপির সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক সুস্থতার জন্য বিশেষ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল টাঙ্গাইলে সাবেক দুই মন্ত্রী ও ৭ এমপিসহ ১৫৭ জনের নামে হত্যা মামলা

‘তিমির বিনাশের’ বার্তা দিয়ে শেষ হলো মঙ্গল শোভাযাত্রা

Reporter Name

পহেলা বৈশাখের উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ মঙ্গল শোভাযাত্রা। আজ রবিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সামনে থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়। শাহবাগ মোড় ঘুরে রমনা টেনিস কমপ্লেক্সের সামনে দিয়ে শিশুপার্কের মোড় ঘুরে আবার শাহবাগ দিয়ে টিএসসি চত্বর ঘুরে চারুকলা অনুষদের সামনে এসে শেষ হয় বর্ণাঢ্য এই শোভাযাত্রা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে মঙ্গল শোভাযাত্রায় অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম মাকসুদ কামাল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য মুহাম্মদ সামাদসহ বিশিষ্ট অতিথিরা।

সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মঙ্গল শোভাযাত্রায় প্রদর্শনীর জন্য বিভিন্ন মুখোশ, পেঁচা, ঘোড়া, মূর্তি, ট্যাপা পুতুল, নকশি পাখি, বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি শোভাযাত্রার জন্য প্রস্তুত করা হয়। এ ছাড়া মাছ ও রাজা-রানির মুখোশ ছিল।

মঙ্গল শোভাযাত্রার পুরো পথে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন ছিল। এবারও মুখোশ ব্যবহার ও ভুভুজেলা বাজানো নিষিদ্ধ। নিরাপত্তার জন্য রমনা পার্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ আশপাশের এলাকায় কেন্দ্রীয় রাস্তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৯৮৯ সালে চারুকলা অনুষদের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো বের হয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। সেবারই এ উৎসব সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হয়। এরপর থেকে বাংলা বর্ষবরণের অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে এটি।

১৯৯৬ সাল থেকে চারুকলার এ আনন্দ শোভাযাত্রা ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নাম ধারণ করে। পরে ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভ করে এ শোভাযাত্রা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Our Like Page